এনজি নিউজ ডেক্সঃ> সারাদেশে করোনা ভাইরাসের কারনে সবাই যখন আতঙ্কিত। তখন করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব রোধে নবাবগঞ্জ উপজেলার ইউ এন ওর ভুমিকা প্রশংসনীয় হয়ে উঠেছে উপজেলার সর্বস্তরের মানুষের কাছে। করোনা ভাইরাসের শুরু থেকে অদ্যবদি নবাবগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছাঃ নাজমুন নাহারের ভুমিকা উপজেলার সর্বস্তরের সকল শ্রেনীর মানুষের কাছে প্রশংসা যুগিয়েছে। কারন করোনা ভাইরাস থেকে উপজেলার সর্বস্তরের মানুষকে বাচাঁতে তিনি দিনরাত নীরলসভাবে পরিশ্রম করে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহন করছেন। প্রায় সময় উপজেলার প্রতিটি হাট বাজারে সমবেত মানুষদের সামাজিক দুরত্ব বজায় রাখা ও করোনা ভাইরাস সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করে ঘরমুখি করছেন। তিনি নিয়মিত উপজেলা বিভিন্ন এলাকায় অবস্থিত হাট বাজার মনিটরিং করে সরকারী নির্দেশ অমান্যকারী ও করোনা ভাইরাসকে পুঁজি করে বাজার দরের চেয়ে বেশি মুল্যে পন্য বিক্রি করা ব্যবসায়ীদের জরিমানা করছেন। উপজেলার খেটে খাওয়া কর্মহীন মানুষদের দ্বারে দ্বারে গিয়ে খোজ খবর নিচ্ছেন। এবং ইতিমধ্যে সরকারের বরাদ্দকৃত ত্রান প্রকৃত দুস্থ্য অসহায় পরিবারের মাঝে বিতরন করেছেন। যারা ত্রান পাননি এমন ব্যক্তিদের মাঝে সরকারের পাশাপাশি সকলের সগযোগিতায় ত্রান বিতরনের জন্য সাহায্যের আবেদন করেন। একজন নারী ইউএনও হয়েও করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব রোধে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহন করার কারনে ইতিমধ্যে উপজেলার সর্বস্তরের মানুষের কাছে প্রশংসনীয় হয়ে উঠেছেন। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছাঃ নাজমুন নাহার বলেন, নবাবগঞ্জ উপজেলার মানুষকে করোনা ভাইরাস থেকে বাচাঁতে আমি আমার উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করছি। উপজেলাবাসীকে করোনা ভাইরাস থেকে বাঁচাতে নবাবগঞ্জ উপজেলা প্রশাসনের পাশাপাশি সকলের সহযোগিতা কামনা করছি। বিত্তবান ও বিভিন্ন মহলের দেয়া ত্রান খুব শিগ্রই দুস্থ্য অসহায় মানুষের মাঝে বিতরন করা হবে। তাঁর দুরদর্শীতায় এবং বিরামহীন নজরদারীর কারনে দেশের অন্যান্য উপজেলার মতো ত্রানের চাল চোরের কোন সুযোগ নেই বা চোরেরাও সাহস পায়নাই ।নবাবগঞ্জ উপজেলাকে করোনা মুক্ত রাখার জন্যে তিনি উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মোছাঃ পারুল বেগমকে সঙ্গে নিয়ে প্রানপণ চেষ্টা করে যাচ্ছেন ।
নবাবগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার ।
Newer Postঘোড়াঘাটে এক করোনা রোগী শনাক্ত I
মন্তব্য করুন