এম রুহুল আমিন প্রধান
“বেশি বেশি মাছ চাষ করি, বেকারত্ব দূর করি’’ প্রতিবাদ্যকে সামনে রেখে দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ-২০২১ উপলক্ষে সাংবাদিকগণের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২৮ আগস্ট শনিবার সকাল ১০টায় উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তার কার্যালয়ে উপজেলা মৎস্য অফিসের আয়োজনে সাংবাদিকগণের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষ্যে মৎস্য বিভাগের বিভিন্ন কার্যক্রম, মৎস্য উৎপাদনে সফলতা ও সম্ভাবনার বিষয় তুলে ধরে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ মারজান সরকার লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা মৎস দপ্তরের ক্ষেত্র সহকারী মোঃ নুর ইসলাম, উপজেলা প্রেস ক্লাবের সভাপতি এম রুহুল আমিন প্রধান,সাধারন সম্পাদক হাফিজুর রহমান মিলন, কোষাধক্ষ্য মোঃ রেজওয়ানুর রহমান শুভ, প্রচার সম্পাদক ওয়ায়েস কুরুনী, সদস্য রাশেদ বিপ্লব, পারভেজ রানা প্রমুখ। মত বিনিময় সভার লিখিত বক্তব্য হুবহু তুলে ধরা হল:
সম্মানতি গণমাধ্যম র্কমীবৃন্দ,
আসসালামু আলাইকুম। প্রতি বছররে ন্যায় এ বছরও ২৮ আগস্ট হতে ০৩ সপ্টেম্বের জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ-২০২১ উদযাপতি হতে যাচ্ছে আজ থকেে শুরু করে সপ্তাহব্যাপী এ আয়োজনরে এ বছররে শ্লোগান হচ্ছে বশেি বশেি মাছচাষ করি, বকোরত্ব দূর করি। এ উপলক্ষে আমি আপনাদরে মাধ্যমে উপজলোর সকল মৎস্য চাষী, মৎস্যজীবী, আড়ৎদার, মৎস্য ব্যবসায়ীসহ মৎস্য সক্টেররে সাথে জড়তি সকলকে শুভচ্ছো জানাচ্ছি। মহান মুক্তযিুদ্ধরে মাধ্যমে বাংলাদশে স্বাধীন হবার দুই বছর পরে কুমল্লিায় এক জনসভায় জাতরি জনক বঙ্গবন্ধু শখে মুজবিুর রহমান মাছ হবে দ্বতিীয় বদৈশেকি মুদ্রা র্অজনকারী সম্পদ” এ র্মমে ঘোষনা দনে। আজ বাংলাদশেে তরৈী পোশাক শল্পিরে পরই মৎস্য ও মৎস্যজাত দ্রব্য র্সবাধকি বদৈশেকি মুদ্রা র্অজন করে। শুধু তাই নয় গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর আমষিরে ৬০ শতাংশ যোগান দয়ে মাছ।
আপনারা জনেে অত্যন্ত খুশি হবনে যে, বাংলাদশে এখন মাছ উৎপাদনে স্বয়ংসর্ম্পূণ। মৎস্য অধদিপ্তররে তথ্য অনুয়ায়ী, ২০১৮-১৯ র্অথবছরে মাছ উৎপাদতি হয়ছেে ৪৩ দশমকি ৮৪ লাখ মট্রেকি টন। এই র্অথবছরে র্অথাৎ ২০২০-২০২১ র্আথকি সালে দশেে মাছ উৎপাদনরে লক্ষয়মাত্রা ধরা হয়ছেে ৪৫.৫২ লাখ মে. টন। চাষরে মাছ উৎপাদনে বাংলাদশে বশ্বিে পঞ্চম। স্বাদুপানরি মাছ বাড়ার হারে বাংলাদশে বিশ্বে ২য়।
১৯৮৩-৮৪ র্অথবছরে মাছরে মোট উৎপাদন ছলি ৭ দশমকি ৫৪ লাখ মট্রেকি টন। ৩৪ বছররে ব্যবধানে ২০১৮-১৯ র্অথবছরে এই উৎপাদন বৃদ্ধি পয়েে হয়ছেে ৪৩ দশমকি ৮৪ লাখ মট্রেকি টন। র্অথাৎ, এই সময়রে ব্যবধানে মোট মৎস্য উৎপাদন বৃদ্ধি পয়েছেে প্রায় সাড়ে পাঁচ গুণ। সরকাররে বাস্তবমুখী র্কাযক্রমরে ফলে বাংলাদশে এখন মাছ ও মাংস উৎপাদনে স্বয়ংসর্ম্পূণতা র্অজন করছে। মৎসজাত উৎস থকেে প্রাণীজ আমষিরে চাহদিা পূরণ, দারদ্র্যি বমিোচন ও রপ্তানি আয় বৃদ্ধরি লক্ষ্যে র্বতমান সরকার সুনর্দিষ্টি পরকিল্পনা বাস্তবায়ন করছে। মৎস খাতরে এ অনন্য সফলতা ধরে রাখার লক্ষ্যে সরকার বভিন্নি র্কাযক্রম গ্রহণ করছে। এগুলো হলো- জাটকা সংরক্ষণ ও ইলশি সম্পদ উন্নয়ন, অভ্যন্তরীণ জলাশয়রে আবাসস্থল উন্নয়ন ও প্রাকৃতকি প্রজনন ক্ষত্রে সংরক্ষণ, পরবিশে বান্ধব চিংড়ি চাষ সম্প্রসারণ, সামুদ্রকি মৎস্য সম্পদরে সহনশীল আহরণ, উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা এবং স্বাস্থ্যকর ও নরিাপদ মাছ সরবরাহ এবং মৎস ও মৎসজাত পণ্য রপ্তানী
প্রয়ি সাংবাদকিবৃন্দ,
আপনারা জনেে খুশি হবনে যে প্রাকৃতকি উৎস্যরে মাছ উৎপাদনে বাংলাদশে এক ধাপ এগিয়ে ৩য় অবস্থানে উন্নীত হয়েছে। গত ৯ জুলাই ২০১৮ খ্রিঃ প্রকাশতি জাতসিংঘরে খাদ্য ও কৃষি সংস্থার এক প্রতবিদেনে বষিয়টি উঠে এসছেে যা বাংলাদশেরে জন্য অত্যন্ত র্গবরে বষিয়। র্বতমানে চীন, ভারতরে পরই বাংলাদশেরে অবস্থান। এতে আরো বলা হয়ছেে চাষকৃত মাছ উৎপাদনে বাংলাদশে বিশ্বে পঞ্চম ও প্রাকৃতকি এবং চাষরে মাছ মলিয়িে বশ্বিে চর্তুথ। সারাবশ্বিে প্রাকৃতকি উৎস্য থকেে মোট ৯০ লাখ টন মাছ উৎপাদন হয় যখোনে বাংলাদশেে উৎপাদন হয় ১০ লাখ টন । এ প্রতবিদেনে আরো বলা হয়ছেে দশেি প্রজাতরি মাছরে উন্নত জাত উদ্ভাবনরে মাধ্যমে বাংলাদশেে মাছ উৎপাদন বড়েইে চলছে। পাশাপাশি ইলশিরে প্রজনন মৌসুমে নদীতে জাটকা নধিন বন্ধরে ও মা ইলশি রক্ষার মাধ্যমে ইলশিরে উৎপাদন বৃদ্ধি পয়েছে। মৎস্য অধদিপ্তররে তথ্য অনুযায়ী, মাছরে উৎপাদন বৃদ্ধতিে অন্যতম ভূমিকা ইলশি মাছের। সারা পৃথিবীতে ইলশি মাছ উৎপাদনে বাংলাদশে বশ্বিে ১ম। বাংলাদশে বশ্বিরে ৮৬% ইলশি উৎপাদন করে থাকে। ২০১৭-১৮ র্অথবছরে ইলশিরে উৎপাদন বড়েে দাঁড়য়িছেে ৫ লাখ ১৭ হাজার ১৯৮ মেট্রিক টন। অধদিপ্তররে হিসেবে গত র্অথবছরে দশেে উৎপাদতি মাছরে প্রায় ১২ শতাংশই ছলি ইলিশ। ইলশিরে উৎপাদন বাড়ার প্রধান কারণ, কয়কে বছর ধরে ইলশি রক্ষায় মৎস্য ও প্রাণসিম্পদ মন্ত্রণালয়, কোস্টর্গাড, পুলশি ও নৌবাহনিী সমন্বতিভাবে কাজ করছ।ে সবার সহায়তায় বশিষে অভযিানও পরচিালনা করা হয়। সরকার মা ইলশি রক্ষা করার জন্য প্রতি বছর অক্টোবর ও নভম্বেররে ভরা র্পূনমিার আগে ও পরে মোট ২২ দনি ইলশি মাছ না ধরার জন্য উপকুলীয় এলাকাতে নষিধোজ্ঞা জারি করে এবং সে সময় জলেদেরে পরবিাররে জন্য ভজিডিরি চাল বতিরণ করা হয়। তাতে জাটকা সংরক্ষণ ও মা ইলশি রক্ষা পায়। এ কারণইে ইলশিরে উৎপাদন বাড়ছে । ২০১৬ সালে বাংলাদশে পরসিংখ্যান ব্যুরোর তথ্য অনুসার,ে বাংলাদশেরে মানুষরে মাছ খাওয়ার পরমিাণও বড়েছে।ে আগে জনপ্রতি প্রতদিনি গড়ে ৬০ গ্রাম মাছ খতে, এখন তা বড়েে দাঁড়য়িছেে ৬২ দশমকি ৫৮ গ্রাম।
প্রয়ি সাংবাদকিবৃন্দ,
বশি শতকজুড়ে পরবিশেগত নানা আন্দোলন ও সম্মলেন আমাদরে সামনে নয়িে এসছেে একরে পর এক পরবিশেবান্ধব মডলে। এসব মডলেরে মধ্যে গ্রনি ইকোনমি বা সবুজ র্অথনীতি মডলে ছলি আলোচনার কন্দ্রেবন্দিুত।ে একুশ শতকে এসে প্রয়োজনীয়তা দখো দলি এ মডলেরে অধকিতর সম্প্রসারণরে। গ্রনি ইকোনমি মডলেরে পরর্বতী ধাপ তথা সম্প্রসারণই ব্লু-ইকোনমি নামে পরচিতি। যা র্অথনতৈকি সমৃদ্ধি র্অজনরে পাশাপাশি পরবিশেগত ভারসাম্য রক্ষায় একুশে শতকরে চ্যালঞ্জে মোকাবলোর একটি র্কাযকর পদক্ষপে হসিবেে বশ্বিজুড়ে শক্ত অবস্থান গড়ে তুলছে।ে এ র্অথনীতকিে সমুদ্র র্অথনীতওি বলা হয়। তার উপাদানগুলো হচ্ছে জাহাজ বাহতি বা সমুদ্র বাহতি বানজ্যি, সাগর তলদশেে বদ্যিমান তলে, গ্যাস, বন্দর, খনজি সম্পদ অনুসন্ধান, উপকূলীয় র্পযটন শল্পি, নবায়নযোগ্য শক্তি উৎপাদন ও মৎস্য আহরণ ইত্যাদ।ি বশ্বিরে প্রায় ৩৫ কোটি মানুষরে জীবকিা সরাসরি সমুদ্ররে উপর নর্ভিরশীল। বাংলাদশেরে মৎস্য উৎপাদনরে প্রায় ২০ শতাংশ আসে সমুদ্র থকে।ে বশ্বিরে মোট মৎস্য উৎপাদনরে প্রায় ১৬ শতাংশ অবদান খোদ বঙ্গোপসাগররে। সরকাররে যথাযথ পদক্ষপে গ্রহনরে মাধ্যমে এ উৎপাদন আরো বহুগুণে বৃদ্ধি করা সম্ভব। কবেল সমুদ্র র্অথনীতরি সঠকি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে বাংলাদশেে পরবিশেরে ভারসাম্য বজায় রখেইে যথষ্টে র্আথসামাজকি উন্নয়ন সাধন করা যতেে পার।ে পরবিশে দূষণ রোধরে বষিয়কে র্সবোচ্চ প্রাধান্য দয়িে ব্লু-ইকোনমি র্কমসংস্থান সৃষ্ট,ি অনবায়নযোগ্য শক্তরি ব্যবহার হ্রাস ও জাতীয় আয় বৃদ্ধকিে গুরুত্বারোপ কর।ে বঙ্গোপসাগরে রয়ছেে ৪৭৫ প্রজাতরি মাছ। প্রতি বছর সখোন থকেে ৬৬ লাখ টন মৎস্য আহরণ করা যতেে পার;ে কন্তিু বাস্তবে আমরা সখোন থকেে খুব কমই আহরণ করছ।ি সামুদ্রকি মৎস্য আহরণ বৃদ্ধরি মাধ্যমে আমরা দশেজ উৎপাদন অনকোংশে বাড়য়িে ফলেতে পার।ি এজন্য আমাদরে আধুনকি প্রশক্ষিণরে পাশাপশি মাছ ধরার কৌশলওে পরর্বিতন নয়িে আসতে হব।ে এছাড়া বাংলাদশে সমুদ্র থকেে যসেব সম্পদ পতেে পারে তা হলো: বভিন্নি খনজি পর্দাথ যমেন গ্যাস, তলে, কপার, ম্যাগনশেয়িাম, নকিলেসহ আরো অনকে মূল্যবান ধাতু। সামুদ্রকি সম্পদ সুষ্ঠুভাবে ব্যবহার করে র্অথনতৈকি বকিাশ সাধনরে জন্য আমাদরে আগে সুনর্দিষ্টি খাতগ্রলো যমেন: অ্যাকুয়াকালচার, র্পযটন, মরেনি বায়োটকেনোলজ,ি শক্তি (তলে-গ্যাস), সমুদ্রতলে খনি খনন ইত্যাদি চহ্নিতি করতে হব।ে সমুদ্রসীমা নয়িমে ময়িানমার ও ভারতরে সঙ্গে বাংলাদশেরে বরিোধরে অবসানরে পর আমরা বাংলাদশেরে আয়তনরে প্রায় ৮০ শতাংশরে মতো বশিাল সমুদ্র এলাকা র্অজন কর।ি যা নঃিসন্দহেে আমাদরে জন্য গৌরবরে ও আনন্দরে। কন্তিু এ সুবশিাল সম্পদ যদি আমরা সঠকিভাবে দশেরে উন্নয়নে কাজে লাগাতে না পারি তাহলে আমাদরে এ র্অজনরে কোন মূল্য থাকবে না। ২০২২ সাল নাগাদ বশ্বিরে যে চারটি দশে মাছ চাষে সাফল্য র্অজন করব,ে তার মধ্যে প্রথম হচ্ছে বাংলাদশে। এরপর থাইল্যান্ড, ভারত ও চীন। নতুন জলসীমার অধকিার পাওয়ার ব্লু-ইকোনমি প্রসারে বাংলাদশেরে জন্য এই বশিাল সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়ছে।ে ময়িানমার ও ভারতরে সঙ্গে সমুদ্রসীমা বরিোধ নষ্পিত্তরি পর সামুদ্রকি সম্পদ আহরণরে সম্ভাবনাকে র্বতমান সরকার গুরুত্ব সহকারে দখেছ।ে মাছরে অভ্যন্তরীণ উৎপাদনে দশে এগয়িে যাচ্ছ।ে কন্তিু সামুদ্রকি মৎস্যসম্পদ আহরণে আমরা অনকে পছিয়ি।ে গভীর সমুদ্রে মাছ ধরার মতো ট্রলার, প্রশক্ষিতি জনবল ও প্রয়োজনীয় অন্যান্য সরঞ্জাম আমাদরে অত্যাবশ্যক। আমাদরে উপকূল এবং বশিাল সমুদ্র অঞ্চলরে মৎস্য সম্পদকে সঠকিভাবে ব্যবস্থাপনা ও আহরণরে আওতায় আনা হলে এদশেরে র্অথনীততিে বপ্লৈবকি পরর্বিতন আসব।ে
প্রয়ি সাংবাদকিবৃন্দ,
বপিন্নপ্রায় মাছরে প্রজাতরি সংরক্ষণ, অবাধ প্রজনন ও বংশবৃদ্ধরি মাধ্যমে র্সাবকি মাছরে উৎপাদন বৃদ্ধি হয়ছে।ে গত পাঁচ বছরে বভিন্নি উন্নয়ন প্রকল্পরে মাধ্যমে দশেরে বভিন্নি নদ-নদী ও অভ্যন্তরীণ মুক্ত জলাশয়ে ৪৩২ টি মৎস্য অভয়াশ্রম স্থাপন করা হয়ছে।ে অভয়াশ্রম-সংশ্লষ্টি জলাশয়ে মাছরে উৎপাদন ১৪৫ শতাংশ র্পযন্ত বৃদ্ধি হয়ছে।ে অভয়াশ্রম প্রতষ্ঠিার ফলে বলিুপ্তপ্রায় এবং বপিন্ন ও র্দুলভ প্রজাতরি মাছ, যথা একঠোঁট, টরেপিুঁট,ি মনে,ি রানী, গোড়া গুতুম, চতিল, ফল,ি বামোস, কালবিাউশ, আইড়, টংেরা, সরপুঁট,ি মধু পাবদা, রঠিা, কাজল,ি চাকা, গজার, বাইম ইত্যাদরি তাৎর্পযর্পূণ পুনরাবর্ভিাব ও প্রাপ্যতা বৃদ্ধি পয়েছে।ে অভয়াশ্রমে দশেি কই, শংি, মাগুর, পাবদা ইত্যাদি মাছরে পোনা ছাড়ার ফলে এসব মাছরে প্রার্চুযও বৃদ্ধি পয়েছে।ে গত কয়কে দশকে দশেে চাষ করা মাছে সবচয়েে বশেি অগ্রগতি হয়ছে।ে শংি, মাগুর, পাবদার মতো আরও বভিন্নি প্রজাতরি দশেি মাছ হারয়িে যতেে বসছেলি। গবষেণার মাধ্যমে এই জাতরে মাছ এখন চাষ হচ্ছ।ে চাষ করা মাছ থকেে প্রায় ৬০ শতাংশ উৎপাদন হয়। সাগরে মাছ ধরার নতুন নতুন সরঞ্জাম কনো হলে মাছ উৎপাদন বড়েে যাব।ে ওই সব যন্ত্ররে মাধ্যমে কোন এলাকায় বশেি মাছ আছে তা নশ্চিতি হওয়া গলেে সাগর থকেে মৎস্য আহরণ আরও বড়েে যাব।ে তাতে র্সাবকিভাবে মৎস্য উৎপাদন আরও বাড়ব।েদশেে বপিুল পরমিাণ পাঙাশ, তলোপয়িা ও রুইজাতীয় মাছরে উৎপাদন বড়েছে।ে থাইল্যান্ড, ভয়িতেনাম, চীনরে উদ্ভাবতি মাছরে জাত এখন বাংলাদশেরে মৎস্য উৎপাদন বাড়য়িে দয়িছে।ে এখন শক্ষিতি তরুণরো চাকররি দকিে না ঝুঁকে মাছ চাষ করে স্বাবলম্বী হচ্ছনে। এ ছাড়া ব্যাংকগুলো মাছ ও কৃষকিাজে সহজ র্শতে ঋণ দয়িছে।ে এতে মাছরে দকিে মানুষ ঝুঁকছে।ে বাজারে মাছরে ব্যাপক চাহদিাও মাছরে উৎপাদন বৃদ্ধরি অন্যতম কারণ ।মৎস্য ও মৎস্যজাত দ্রব্য বাংলাদশেরে অন্যতম প্রধান রপ্তানি পণ্য। ২০১৮-১৯ র্অথবছরে ৭৩,১৭১ মট্রেকি টন মৎস্য ও মৎস্যজাত পণ্য রপ্তানি করে ৪ হাজার ২৫০ কোটি টাকার বদৈশেকি মুদ্রা র্অজতি হয়ছে।ে
বাংলাদশে র্অথনতৈকি সমীক্ষা-২০১৯ অনুসারে মোট দশেজ উৎপাদনরে ৩.৫০% মৎস্যরে অবদান রয়ছে।ে দশেরে মোট কৃষি আয়রে ২৫.৭২ শতাংশ আসে মৎস্য থকে।ে অভয়াশ্রম ব্যবস্থাপনা ও ইলশি প্রজনন সূরক্ষা র্কাযক্রম বাস্তবায়নরে ফলে ২০১৭-১৮ র্অথবছরে ইলশিরে উৎপাদন হয়ছেে ৫ লাখ ১৭ হাজার ১৯৮ ম.েটন, যা ২০০৮-২০০৯ র্অথবছরে ছলি ২ লাখ ৯৯ হাজার ম.েটন। বদৈশেকি মুদ্রা র্অজনরে ক্ষত্রেে মৎস্যখাত ব্যাপক সফলতা র্অজন করছে।ে বাংলাদশে থকেে গুনগত মানসম্পন্ন হমিায়তি চংিড়ি ও মৎস্যজাত পন্য বভিন্নি দশেে রপ্তানী করা হচ্ছ।ে
প্রয়ি সাংবাদকিবৃন্দ,
আগামী ২৯ আগস্ট ২০২১ খ্রঃি মাননীয় স্পীকার ড. শরিীন শারমনি চৌধুরি জাতীয় সংসদ ভবন লকেে মাছরে পোনা অবমুক্ত করার জন্য সদয় সম্মতি জ্ঞাপন করছেনে। এ বছর উপজলো র্পযায়ে সাংবাদকি সম্মলেন ও উদ্বোধনী অনুষ্ঠানরে পাশাপাশি মৎস্য সক্টেরে র্বতমান সরকাররে অগ্রগতি বষিয়ে আলোচনা সভা ও প্রামাণ্য চত্রি প্রর্দশণ, হাট বাজার বা জনবহুল স্থানে মৎস্য চাষ বষিয়ক উদ্বুদ্ধকরণ সভা ও ভডিওি/প্রামাণ্য চত্রি প্রর্দশণ এবং র্সবশষে দনিে সমাপনী অনুষ্ঠানরে আয়োজন করা হয়ছে।ে প্রতটিি অনুষ্ঠানে আমরা আপনাদরে সবান্ধব উপস্থতিি কামনা এবং আপনাদরে মডিয়িায় ব্যাপক প্রচাররে মাধ্যমে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ-২০২১ এর সফলতা কামনা করছ
মন্তব্য করুন