ওমর আলী বাবু, জয়পুরহাট প্রতিনিধিঃ
জয়পুরহাটে গভীর নলকুপের ড্রেনম্যান ইউনুস আলী সরকার হত্যা মামলায় তিনজনের যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। এছাড়া তাদের ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে আরও দুই বছরের কারাদন্ড দেওয়া হয়। সোমবার দুপুরে অতিরিক্ত দায়রা জজ নুরুল ইসলাম এ রায় দেন । আদালতের কৌঁসুলি নৃপেন্দ্রনাথ মন্ডল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
দন্ডপ্রাপ্তরা হলেন, সদর উপজেলার রশিদার বম্বুর মৃত সিরাজ প্রধানের ছেলে মদন, বাচ্চা মিয়ার ছেলে সাদ্দাম হোসেন ও আব্দুল মোতালেবের ছেলে দেলোয়ার হোসেন।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, জয়পুরহাট সদর উপজেলার রশিদার বম্বুর মৃত দুুদু মিয়ার ছেলে ইউনুস আলী গ্রামের একটি গভীর নলক‚পের ড্রেনম্যান হিসেবে কাজ করতেন। ২০০৯ সালের ২৭ ফেব্রæয়ারি প্রতিদিনের মতো রাতের খাবার খেয়ে তিনি কাজে যান। সেই রাতে আসামীরা ইউনুসকে হত্যা করে পাশের একটি বাঁশ ঝাড়ের পানি সেচার ভাতির মধ্যে লাশ ফেলে পালিয়ে যায়। পরের দিন সকালে স্থানীয়রা তার লাশ দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। এ ঘটনায় নিহতের ছোট ভাই আলম হোসেন সরকার ১ মার্চ বাদী হয়ে সদর থানায় একটি মামলা করেন। এ মামলার দীর্ঘ শুনানি শেষে আসামীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আদালত আজ এ রায় দেন।
জয়পুরহাটে গভীর নলকুপের ড্রেনম্যান ইউনুস আলী সরকার হত্যা মামলায় তিনজনের যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। এছাড়া তাদের ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে আরও দুই বছরের কারাদন্ড দেওয়া হয়। সোমবার দুপুরে অতিরিক্ত দায়রা জজ নুরুল ইসলাম এ রায় দেন । আদালতের কৌঁসুলি নৃপেন্দ্রনাথ মন্ডল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
দন্ডপ্রাপ্তরা হলেন, সদর উপজেলার রশিদার বম্বুর মৃত সিরাজ প্রধানের ছেলে মদন, বাচ্চা মিয়ার ছেলে সাদ্দাম হোসেন ও আব্দুল মোতালেবের ছেলে দেলোয়ার হোসেন।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, জয়পুরহাট সদর উপজেলার রশিদার বম্বুর মৃত দুুদু মিয়ার ছেলে ইউনুস আলী গ্রামের একটি গভীর নলক‚পের ড্রেনম্যান হিসেবে কাজ করতেন। ২০০৯ সালের ২৭ ফেব্রæয়ারি প্রতিদিনের মতো রাতের খাবার খেয়ে তিনি কাজে যান। সেই রাতে আসামীরা ইউনুসকে হত্যা করে পাশের একটি বাঁশ ঝাড়ের পানি সেচার ভাতির মধ্যে লাশ ফেলে পালিয়ে যায়। পরের দিন সকালে স্থানীয়রা তার লাশ দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। এ ঘটনায় নিহতের ছোট ভাই আলম হোসেন সরকার ১ মার্চ বাদী হয়ে সদর থানায় একটি মামলা করেন। এ মামলার দীর্ঘ শুনানি শেষে আসামীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আদালত আজ এ রায় দেন।
মন্তব্য করুন