নবাবগঞ্জ(দিনাজপুর) থেকে সৈয়দ হারুনুর রশীদ। দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ উপজেলায় মাছ চাষ করে লাভের আশায় ৩ ফসলি কৃষি জমি খনন করে একের পর এক পুকুর করা হচ্ছে। ধান চাষের চেয়ে মাছ চাষ করে অধিক লাভবান হওয়া যাচ্ছে এমন আশায় তারা পুকুর গুলি খনন করছে। উপজেলার পুটিমারা ইউনিয়নের শেরনগর গ্রামের আহসান আলী নামে একজন প্রায় ৩ একর ফসলি জমি খনন করে পুকুর করার কাজ শুরু করেছে। অপরদিকে শালখুরিয়া ইউনিয়নের বেড়ামালিয়া গ্রামের মোতালেব হোসেন খন্দকার নামে আরও এক ব্যক্তি পুকুর খনন করে নিচ্ছে। খনন করতে দেখা গেছে শালখুরিয়া গ্রামেও। এভাবে প্রতি বছরই উপজেলার বিভিন্ন স্থানে ফসলী জমি নষ্ট করে পুকুর খনন ও ইটভাটা করা হচ্ছে। ফসলি জমি নষ্ট করে প্রতিবছরই গড়ে উঠছে নতুন নতুন বাড়ী-ঘর। এতে করে উপজেলা এলাকায় প্রতিবছর ৩ ফসলী জমির পরিমাণ কম হয়ে আসছে। তবে প্রতি বছর কি পরিমাণ ফসলী জমি কম হচ্ছে এর সঠিক পরিমাণ উপজেলা কৃষি থেকে জানাতে পারেনি।#
মন্তব্য করুন